
অন্য বিভিন্ন খাতের মত গত এক দশকে দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রেও অভাবনীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে এবং ক্রীড়ার বিভিন্ন অঙ্গনে ধারাবাহিকভাবে এ সফলতা অব্যাহতও রয়েছে। এর মধ্যে সবচে বেশি সাফল্য এসেছে ক্রিকেট, ফুটবল, গলফ ও আর্চারিতে।
সদ্য স্বাধীন দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে সময়োপযোগী নানা পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে বিসিবি, বাফুফে ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ইনস্টিটিউট অব স্পোর্টস- যা আজকের বিকেএসপি, প্রতিষ্ঠা করে গেছেন তিনি।
সেই পথ ধরে খেলাধুলার প্রসার ও উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার। গেল ১১ বছরে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশের উত্থান বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের খ্যাতি ও পরিচিতি বিশ্বময় এখন আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়াও, বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল এবং বয়সভিত্তিক নারী ফুটবল দলগুলোও আন্তর্জাতিক অঙ্গণে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করেছে। দলগত সাফল্যের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবেও গলফ সাঁতার ভারত্তোলন ও আর্চারিতে ধারাবাহিকভাবে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনছে বাংলাদেশের ক্রীড়াবিদরা।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ক্রীড়াঙ্গণের উন্নয়নে এ যাবৎ সবচেয়ে বেশি কাজ হয়েছে বর্তমান সরকারের আমলে।
তিনি আরও জানান, খেলাধুলার প্রসারে দেশের প্রতিটি জেলার স্টেডিয়ামগুলো আধুনিকায়ন ও প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের উদ্যেগ নেয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, যুব সমাজকে মাদক ও অপরাধ থেকে দূরে রাখতে খেলাধুলার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সররকার। আর তাই সব ধরণের খেলার অনুশীলনের সুযোগ তৈরি করে দিতেই দেশে প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হচ্ছে।
বাংলাটিভি/শহীদ