
করোনা আক্রান্ত নতুন রোগীর চাপ কিছুটা কমতে শুরু করেছে রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে। একই সাথে যে কোন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রস্তুত রাখা হয়েছে হাসপাতলগুলোকে । এদিকে, রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিতে বাড়ানো হচ্ছে শয্যা সংখ্যা। তবে, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে চললে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
করোনা রোগীদের সেবা দিতে গত কয়েক সপ্তাহ আগেও হিমশিম খেতে হয়েছে রাজধানীর হাসপাতালগুলোকে। একই সাথে সেবা পেতে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়েছে রোগী ও তার স্বজনদের।
তবে এখন অনেকটাই ফাঁকা হাসপাতালগুলো। নেই করোনা আক্রান্ত রোগীর চাপ। তারপরও করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলো।
এদিকে, করোনা মহামারীর যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাড়ানো হচ্ছে শয্যা সংখ্যা। আধুনিকায়ন করা হয়েছে আইসিইউ। আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দিতে রাজধানীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের অ্যাজমা সেন্টারে প্রস্তুত করা হয়েছে ১৫০ শয্যার আলাদা ইউনিট।
করোনা শনাক্তের হার কমে আসলেও এখনো আশংকা মুক্ত নয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণে জন্য ব্যক্তি সতর্কতার উপর জোর দেন এ চিকিৎসক।
তবে স্বাস্থ্য সুরক্ষাবিধি মেনে না চললে সংক্রমণ আবারো আশংকাজনক হারে বাড়তে পারে, সেক্ষেত্রে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা কঠিন হবে বলে জানান তিনি।
বাংলাটিভি/রাজ