
করোনার আতঙ্কে রাজধানীর বাজারগুলো এখন প্রায় খালি। এরমধ্যেও বিশেষ প্রয়োজনে নিত্যপণ্যে কিনতে যারা বড়বাজারে আসছেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে তাদের রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
ক্রেতারা বলছেন, অন্যান্য পণ্য সিস্থিশীল থাকলেও চালের দর বাড়তি। আর বিক্রেতারা জানান, পণ্যের মজুদ থাকলেও পরিবহন সঙ্কটের প্রভাব পড়েছে বাজারে।
সরকারি ছুটির চতুর্থ দিনে ঢাকার ছোটখাটো বাজারগুলো একেবারেই ফাকা। আর বড় কাচাবাজারগুলো চালু থাকলেও সেখানে প্রায় ক্রেতাশুণ্য অবস্থা। এরমধ্যেই দুর থেকে বাজারে ছুটে আসছেন অনেকে। বাজারে বর্তমনে বেশিরভাগ নিত্যপণ্যের দামই ক্রেতাদের নাগালে।
মুরগির দোকানীরা কাটাচ্ছেন অলস সময়। যেখানে দিনের বিক্রি করতেন প্রায় দেড়শো পিস, সেখানে অর্ধশতক বিক্রি করাটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের। কিন্তু উল্টোচিত্র মাছের বাজের। কিছুটা ক্রেতাসমাগম, এখনো আছে সেখানে।
রুই-কাতলা থেকে শুরু করে ছোট-ছোট মাছ, অল্প লাভ হলেও বিক্রি চালু রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। এছাড়া ক্রেতা না থাকায় বিভিন্ন সবজির দাম কমেছে।
এদিকে, পরিবহন সঙ্কেটের কারণে কিছুটা বেড়েছে খুচরা চালের দাম। বাজার স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত তদারকির আহ্বান ক্রেতাদের।
মোহাম্মদ হাসিব, বাংলা টিভি