fbpx
বাংলাদেশরাজনীতি

কঠোর নজরদারি নেই নিত্যপণ্যের বাজারে

পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেরও এখনও চড়া চালের বাজার। নির্বাচন পরবর্তী সময়ে হঠাৎ করে দাম বাড়লেও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, মিল মালিকদের সিন্ডিকেটে  চালের দামের এমন নাজুক অবস্থা।

এদিকে, শীত মৌসুমেও দাম বেড়েছে সব ধরনের সবজির। মাছ-মাংস, পেঁয়াজ-আলু-আদা নিয়েও স্বস্তিতে নেই ক্রেতারা। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী স্বচ্ছ বাজার ব্যবস্থাপনার ঘোষণা দেয়ার পরও আজ ছুটির দিনে তেমন কঠোর নজরদারি চোখে পড়েনি রাজধানীর বাজারগুলোতে।

বাঙালির নিত্যদিনের অপরিহার্য খাদ্যপণ্যের নাম চাল। কিন্তু গেল সপ্তাহে হঠাৎ করেই বাড়তে শুরু করে এই পণ্যের দাম। সরু এবং মোটা সবধরনের চালে কেজি প্রতি বেড়েছে ৪ থেকে ৭টাকা পর্যন্ত।পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকার পরও এমন দাম বৃদ্ধিতে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। তবে মূল্যবৃদ্ধির জন্য বরাবরের মতোই মিলারদের দায়ী করেন ব্যবসায়ীরা।

খাদ্য মন্ত্রণালয় উপসচিব কুলদীপ চাকমা বলেন, বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের ঘোষণার পরও শুক্রবার ছুটির দিনে তেমন কোনো কঠোর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি রাজধানীর বাজারগুলোতে। কারওয়ানবাজারে চালের বাজারে পরিদর্শন করে কেবল দাম স্থিতিশীল রাখার পরামর্শ দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটি দল।

এদিকে, শীত মৌসুমেও সবজির বাজার চড়া। লাউ বিক্রি হচ্ছেআকার ভেদে ১শ’ থেকে ১২০। সীম, টমেটো, বেগুনসহ সবধরনের সবজির কেজি৮০ টাকার বেশি। আলু কেজিপ্রতি ৫০ আর পেঁয়াজের দাম কেজিতে ঠেকেছে ৯০ টাকাতে। এছাড়া, আদা এবং রসুনের দামও উর্ধ্বমূখী। এই অবস্থায় বাজারের পাশাপাশি সরবরাহ ব্যবস্থায়ও নজরদারি চান ক্রেতারা।

এছাড়া, সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ টাকা বেড়ে ৭শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংসের দাম। বেড়েছে মুরগি আর মাছের দামও।

সংশ্লিষ্ট খবর

Back to top button