fbpx
বাংলাদেশ

আজ শারদীয় দূর্গৎসবের মহাষ্টমী, পালিত হচ্ছে কুমারী পূজাসহ নানা আনুষ্ঠানিকতা

চলছে মহাষ্টমীর পূজা-আর্চনা। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজার তৃতীয় দিনের বিশেষ পর্ব কুমারী পূজার আনুষ্ঠানিকতা।

রোববার (২২ অক্টোবর) সকাল ৬টা ১০ মিনিট থেকে মন্ত্রপাঠের মাধ্যমে শুরু হয় মহষ্টমীর পূজা। সকাল সাড়ে ১০টায় দেওয়া হয় পুষ্পাঞ্জলি। এরপর বেলা ১১টায় কুমারী মায়ের উন্মোচনের মাধ্যমে শুরু হয় কুমারী পূজার মূল আনুষ্ঠানিকতা।

অগ্নি, জল, বস্ত্র, পুষ্প ও বাতাস— এই পাঁচ উপকরণে দেওয়া হয় ‘কুমারী’ মায়ের পূজা। অর্ঘ্য প্রদানের পর দেবীর গলায় পরানো হবে পুষ্পমাল্য। কুমারী পূজা শেষে ভক্তরা মহাষ্টমীর পুষ্পাঞ্জলি দেবেন।

দূর্গাভক্তরা কুমারী মাকে আরাধনায় মণ্ডপের সামনে উলু উলু ধ্বনি দিচ্ছেন। ঢাকের ধ্বনি, শাঁখের ধ্বনিতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।

১৯০১ সালে ধর্মপ্রচারক স্বামী বিবেকানন্দ কলকাতার বেলুড় মঠে কুমারী পূজার প্রচলন করেন। তখন থেকে প্রতিবছর দুর্গাপূজার অষ্টমী তিথিতে এ পূজা চলে আসছে। পূজার আগ পর্যন্ত কুমারীর পরিচয় গোপন রাখা হয়। এছাড়া নির্বাচিত কুমারী পরবর্তী সময়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন, আচার-অনুষ্ঠান করতে পারেন। শাস্ত্র অনুসারে, সাধারণত এক থেকে ১৬ বছরের সুলক্ষণা কুমারীকে পূজা করা হয়।

সংশ্লিষ্ট খবর

Back to top button