fbpx
দেশবাংলাউন্নয়ন

পার্বত্য শান্তি চুক্তির ফলে বদলে গেছে পাহাড়ের জনপদ

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির (শান্তি চুক্তি) ফলে বদলে গেছে,পাহাড়ের জনপদ। শান্তির সুবাতাস বইছে পাহাড়ি-বাঙালিদের মাঝে। দীর্ঘ প্রায় তিনদশক ধরে পাহাড়ে আত্ম নিয়ন্ত্রনাধীকার আন্দোলনের পর,১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির ২৬ বছরে পাহাড়ে সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মত।

পাহাড়ে রাজনৈতিকভাবে পূনর্বাসন,পাহাড়িদের অধিকার বঞ্চনাসহ নানা কারণে,প্রায় দুইযুগেরও বেশি সময় ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামে চলে সশস্ত্র সংগ্রাম। এতে অসংখ্য পাহাড়ী বাঙ্গালী হতাহত হন।পাহাড়ের উন্নয়ন,অগ্রগতি ও শান্তি সম্প্রীতি বাঁধাগ্রস্থ হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য কুজেন্দ্রলাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, শান্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে,আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর জনসংহতি সমিতির সাথে পার্বত্য চুক্তি সম্পাদনের মধ্য দিয়ে, শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করে। অস্ত্র জমা দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফেরেন প্রায় ২ হাজার শান্তি বাহিনীর সদস্য।ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বলছেন,চুক্তির ফলে পাহাড়ে উন্নয়নের ধারা গতিশীল হয়েছে।কিছু সমস্যা থাকলেও চুক্তির অধিকাংশ বিষয় বাস্তবায়িত হয়েছে বলে জানান,চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কল্যান মিত্র বড়ুয়া বলেন, পাহাড়ি-বাঙালিদের মধ্যে গুজব ছড়িয়ে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিল। তবে চুক্তির পর উন্নয়নের জোয়ারে সেসব আজ ম্লান,বলছেন,জনপ্রতিনিধিরা।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, সরকারের এই উন্নয়ন অগ্রযাত্রা প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন।

পুলিশ সুপার মুক্তাধর বলেন, আইন শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতি রক্ষা্য়,অন্যান্য বাহিনীর মত পুলিশেও রয়েছে অনণ্য ভূমিকা।জানান,পুলিশ সুপার।

বাংলা টিভি/চৌধুরী লোকমান/এএইচএমএফ

সংশ্লিষ্ট খবর

Back to top button